বাংলা নববর্ষ | পহেলা বৈশাখ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Bengali New Year | Bengali Paragraph Writing for Class III - VI বাংলা নববর্ষ বাংলা নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। পহেলা বৈশাখ এ উৎসবটি পালিত হয়। পৃথিবীর যেখানে যত বাঙালি আছে, তারা সবাই উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা নববর্ষ পালন করে। বাংলাদেশে এক সময় এই দিনে পূন্যহ অনুষ্ঠান হতো জাঁকজমকভাবে। এখন হালখাতা, মঙ্গল শোভাযাত্রা, কবিগান, যাত্রা, বৈশাখী মেলা, আবৃতি-নাচ গানে মুখরিত থাকে সারাদেশ। এদিনে আমরা একে অন্যকে বলি শুভ নববর্ষ। এদিনে শহর অঞ্চলেও পান্তা ইলিশ খাওয়ার চল হয়েছে ইদানিং। নববর্ষের দিনে ছেলেরা পাজামা-পাঞ্জাবি এবং মেয়েরা নানা রঙের শাড়ী পড়ে নববর্ষের আনন্দে মেতে ওঠে। চারদিকে তৈরি হয় এক বর্ণিল পরিবেশ। বাংলা নববর্ষ এখন আমাদের প্রধান জাতীয় উৎসব। বাংলা নববর্ষ | পহেলা বৈশাখ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Bengali New Year | Bengali Paragraph Writing for Class III - VI বাংলা নববর্ষ | পহেলা বৈশাখ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Bengali New Year | Bengali Paragraph Writing for Class III - VI
বিজ্ঞান ও আজকের মানুষ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Science and The People of Today | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI
![]() |
বিজ্ঞান ও আজকের মানুষ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Science and The People of Today | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI |
বিজ্ঞান ও আজকের মানুষ
আজকের মানুষের জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের হাতেই আছে মানবসমাজের জীবনকাঠি ও মরণকাঠি।বিজ্ঞান কখনও আশীর্বাদ কখনও অভিশাপ হয়ে আমাদের ভালােমন্দ দুটোই করে চলেছে। আজকে বিজ্ঞান-নির্ভর মানুষের ঘড়ির শব্দে ঘুম ভাঙে। তারপর গরম চা, খবরের কাগজ, দাড়ি কামানাের সরঞ্জাম, ফ্রিজ, পােশাক-পরিচ্ছদ, কাজের জায়গা, যানবাহন, ফোন, কম্পিউটার, বৈদ্যুতিক আলাে, পাখা সব কিছু মিলিয়ে জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা বিজ্ঞান উপস্থিত। বিজ্ঞান যেন আজকের মানুষের কল্পতরু। যা চাওয়া যায় সবই সে দেয়। যন্ত্র বিজ্ঞান, কারিগরি বিজ্ঞান থেকে শুরু করে। যােগাযােগ ব্যবস্থা, কৃত্রিম উপগ্রহ, চিকিৎসা বিজ্ঞান, কৃষিক্ষেত্র, মহাকাশ অভিযান, সমুদ্র বিজ্ঞান, গ্রহগ্রহান্তরের তথ্য সংগ্রহ সব কিছুরই মূলে বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞানই মানুষকে উন্নতির স্বর্গে স্থাপন করেছে। এই বিজ্ঞানই মানুষকে চরম ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পরিবেশ দূষণের মূলে পারমাণবিক যুদ্ধ, নক্ষত্র যুদ্ধের পরিকল্পনার মূলে বিজ্ঞানের ছিন্নমস্তা রূপ দেখে মানুষ আজ আতঙ্কিত। মানব সভ্যতার পবিত্র দীপশিখাটি না নিভিয়ে মানবিক কল্যাণ চেতনার উন্মেষ ঘটুক এটাই আমাদের কাম্য।