সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI

আমকে বলা হয় ফলের সম্রাট। আম পাকলে খুব সুস্বাদু ও রসালাে হয়। কাচা আমের স্বাদ টক হয়। কাঁচা আম দিয়ে আচার, চাটনি, আমসি প্রভৃতি তৈরি হয়। আমের আঁটি থেকে নতুন আম হয়। অনেক ডালপালা ছড়িয়ে গাছের মাথাটা ঝাকড়া মতাে হয়। গাছ অনেকটা উঁচু হয়। শীতের শেষে আম গাছে বােল বা মুকুল ধরতে শুরু করে বােল থেকে হয় গুটি । গুটি থেকে কুসি। ডালে ডালে কুসি বড়াে হতে থাকে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে আম পেকে যায়। ল্যাংড়া, ফজলি, গােলাপখাস, হিমসাগর, বােম্বাই, লক্ষ্মণভােগ প্রভৃতি নানারকমের আম হয়। কোনােটার রং হয় হলুদ, কোনােটা লাল হলুদ মেশানাে, আবার কোনােটা সবুজ রং-এরই থাকে। পাকা। আম থেকে আমসত্ত্ব, জেলি প্রভৃতি মুখরােচক খাবার তৈরি হয়। আজকাল অনেক জায়গাতেই আমের মেলা হচ্ছে। ভারত সরকার আমকে জাতীয় ফলের মর্যাদা দিয়েছেন।


ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI
ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI

ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI
ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI

ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI
ভারতের জাতীয় ফল : আম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Indian National Fruit : Mango | Bangla Paragraph Writing for Class IIII - VI

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

দুর্গাপূজা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Durga Puja | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

দুর্গাপূজা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Durga Puja | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI দুর্গাপূজা ভুমিকা: দুর্গাপূজা হিন্দুদের শ্রেষ্ঠ উৎসব I এ উৎসবে সকলেই আনন্দে যেতে ওঠে। বাঙালির ঘরে ঘরে আনন্দের স্রোত বইতে থাকে ৷ প্রস্তুতি: এ সময় প্রত্যেক বাঙালি হিন্দুই সাধ্যমতো নতুন নতুন জামাকাপড় কিনে থাকে ৷ এজন্যে পূজার প্রায় একমাস আগে থেকেই জামাকাপড়ের দোকানে  ভিড় পড়ে যায়৷ পূজা উপলক্ষ্যে প্রায় একমাস স্কুল কলেজ বন্ধ থাকে I  অফিস আদালতও এসময় কয়েকদিন ছুটি থাকে ৷ যাঁরা দূরে বা বিদেশে থেকে চাকরি বা লেখাপড়া করেন, তাঁরা এ সময়ে বাড়ি ফিরে আসেন। সময়:   আমাদের এই পশ্চিমবঙ্গে শরৎকালে  ও বসন্তকালে বছরে মোট দু বার দুর্গাপূজা হয় ৷ শরৎকালের পূজাকে ‘শারদীয়া পূজা’ আর বসন্তকালের পূজাকে ‘বাসন্তী পূজা’ বলা হয় । আমাদের দেশে শারদীয়া পূজারই প্রচলন বেশি । বর্ণনা: দুর্গা তাঁর বাহন সিংহের ওপর দাঁড়িয়ে থাকেন, তাঁর বাঁদিকে বীণা হাতে তাঁর এক কন্যা সরস্বতী, ডাইনে অন্য কন্যা লক্ষ্মী ৷ সরস্বতীর বাঁদিকে তিরধনুক হাতে এক পুত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rabindra Nath Tagore | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rabindra Nath Tagore | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূমিকা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে বলা হয় বিশ্বকবি। তাঁর রচিত সাহিত্য সমগ্র বিশ্বের এক অমূল্য সম্পদ। বিশ্বকবি ছিলেন সর্বব্যাপী প্রতিভার অধিকারী। জন্ম ও বংশ পরিচয় : কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথের জন্মহয় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ৭ মে। তার বাবার নাম মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মায়ের নাম সারদা দেবী। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ সুলেখক ছিলেন। দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথের কাছে শৈশবে রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনায় উৎসাহ পেয়েছিলেন। ছাত্রজীবন : বাল্যকালে রবীন্দ্রনাথ ওরিয়েন্টাল সেমিনারি ওনর্মাল স্কুলে কিছুদিন লেখাপড়া করেছিলেন। স্কুলের পরিবেশ তার ভালাে না লাগায় স্কুল ছেড়ে দিয়ে বাড়িতে মন দিয়ে লেখাপড়া করতে থাকেন। উচ্চশিক্ষার জন্যে তাঁকে বিলেতেও পাঠানাে হয়েছিল, কিন্তু সেখানেও তাঁর মন টেকেনি। তিনি দেশে ফিরে এসে কবিতা, গল্প, গান, নাটক লেখা শ

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Netaji Subhas Chandra Bose | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Netaji Subhas Chandra Bose | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ভূমিকা : ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের অবদান অপরিসীম।এদেশের মানুষ তাঁকে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। জন্ম ও বংশ পরিচয় : সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম জানকীনাথ বসু ও মাতার নাম প্রভাবতী দেবী। সুভাষচন্দ্রের পিতা কটক শহরে ওকালতি করতেন। তাদের আদি বাড়ি ছিল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কোদালিয়া গ্রামে। ছাত্রজীবন : মেধাবী ছাত্র কটকের 'রাভেনশ'  কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। এই পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে বিএ পাশ করার পর বিলেতে গিয়ে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান অধিকার করেন। কর্মজীবন : সুভাষচন্দ্র সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ করে দেশে ফিরে আসেন, কিন্তু ইংরেজ সরকারের অধীনে চাকরি গ্রহণ করলেন না। বরং ইংরেজদের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করবার জন্যে স্বাধীনতা আন্দোলনে যাে

পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Pandit Iswar Chandra Vidyasagar | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Pandit Iswar Chandra Vidyasagar | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভূমিকা: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আসল নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি শুধু বিদ্যারই সাগর ছিলেন না, ছিলেন - করুণাসাগর, দয়ার সাগর । জন্ম ও বংশ পরিচয়: মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর ঈশ্বরচন্দ্রের জন্ম হয়। তাঁর পিতার নাম ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। মাতার নাম ভগবতী দেবী। শিক্ষা: পাঁচ বছর বয়সে গ্রামের পাঠশালায় ভরতি হন। সেখানে পড়াশােনা শেষ করে সাড়ে আট বৎসর বয়সে বাবার  সঙ্গে কলকাতায় চলে আসেন এবং কলকাতার সংস্কৃত কলেজে  ভরতি হন। ছােটোবেলা থেকেই তিনি খুব মেধাবী ছিলেন। পিতার আর্থিক অবস্থা ভালাে না থাকার দরুন তাঁকে ছােটোবেলায় খুব কষ্ট করে লেখাপড়া শিখতে হয়েছিল। তাঁকে রান্না করে খেতে হত এবং রাস্তার আলােতেই পড়তে হত। এভাবে কষ্ট করে তিনি বিদ্যালাভ করেন। সংস্কৃত কলেজ থেকেই তিনি ' বিদ্যাসাগর ’ উপাধি লাভ করেন। কর্মজীবন: লেখাপড়া শেষ

স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস আমাদের দেশ আজ স্বাধীন । ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালে আমরা এই স্বাধীনতা লাভ করেছি। এর আগে প্রায় দুশাে বছর আমাদের দেশ বিদেশি শক্তির পরাধীন ছিল। আজ আমরা যে স্বাধীনতা লাভ করেছি তার পিছনে আছে বহু শহিদের জীবন দানের ইতিহাস। তাই যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন তাঁদের অমর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা এই স্বাধীনতা দিবসে নিবেদন করি। স্বাধীন ভারতে এই দিনটি অত্যন্ত আড়ম্বরের সঙ্গে উদ্যাপিত হয়। প্রত্যেক জাতির কাছেই তাদের স্বাধীনতা দিবস খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের কাছেও ১৫ আগস্ট অতি পবিত্র দিন। আমাদের প্রতিজ্ঞা—জীবন দিয়ে আমরা দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করব। স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Par

বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ - বাংলা রচনা ক্লাস 6 | Bengali Essay on Swami Vivekananda | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Swami Vivekananda | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ ভূমিকা: ভারতীয় ধর্ম ও আদর্শকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেছিলেন বিশ্বজয়ী স্বামী বিবেকানন্দ । তাঁর নেতৃত্বে সন্ন্যাসীরা মানুষের সেবায় জীবন উৎসর্গ করার ব্রত গ্রহণ করেন। বিবেকানন্দের আসল নাম নরেন্দ্রনাথ দত্ত।  জন্ম ও বংশ: কলকাতার সিমলা অঞ্চলে তার জন্ম হয়েছিল ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১২ জানুয়ারি। তার বাবার নাম  বিশ্বনাথ দত্ত, মায়ের নাম ভুবনেশ্বরী দেবী। ছেলেবেলায় তিনি ছিলেন ভীষণ দুরন্ত, নির্ভীক ও মেধাবী। বাল্যজীবন ও শিক্ষা: তিনি ছেলেবেলা থেকেই সাহসী ও ধার্মিক ছিলেন। আর ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও মনােযােগী ছাত্র। বিএ পাশ করার পর তাকে নানা আর্থিক অনটনে ভুগতে হয়। একসময় শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণদেবের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। ক্রমে তিনি রামকৃষ্ণদেবের প্রতি বিশেষ আকর্ষণ অনুভব করেন। দক্ষিণেশ্বরে ঘন ঘন যাতায়াত শুরু  হয় তাঁর। অবশেষে তিনি শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন তাঁর। কর্মজীবন ও আদর্শ: সন্ন্যাসগ্রহণের পর তাঁর নাম হয় স্বামী বিবেকানন

মাদার টেরিজা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mother Teresa | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

মাদার টেরিজা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mother Teresa | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI মাদার টে রি জা ১৯১০ খ্রিস্টাব্দের ২৭ আগস্ট যুগােশ্লাভিয়ার স্কোপেজ শহরে এক কৃষক পরিবারে মাদার টেরিজার জন্ম হয় ৷ গৃহজীবনে তাঁর নাম ছিল অ্যগনেস গোনেকস বেজাক্সি হিউ ৷ মানব সেবার আদর্শে সন্ন্যাসিনীর জীবন বেছে নিয়ে মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি ডাবলিন থেকে কলকাতায়  আসেন I সেবিকার ব্রত গ্রহণ করে হয়ে ওঠেন বিশ্বজননী I কলকাতায় প্রতিষ্ঠা করেন ‘নির্মল হৃদয় ’ এবং ‘শিশুভবন ।’ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন ৷ ভারত সরকার ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তাকে ‘পদ্মশ্ৰী’ উপাধিতে ভূষিত করেন I ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি নোবেল পুরস্কার পান I ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান ‘ভারতরত্ন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় । ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের ৫সেপ্টেম্বর ৮৭ বছর বয়সে তিনি পরলােকগমন করেন ৷ কিন্তু তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ আজও সেবার ভাবধারা নিয়ে এগিয়ে চলেছে । মাদার টেরিজা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mother Teresa | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI মাদার

শরৎকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Autumn | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

শরৎকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Autumn | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শরৎকাল ভাদ্র ও আশ্বিন এই দু-মাস শরৎকাল ৷ বর্ষা শেষ হয়ে যাওয়ার পর এই সময় আকাশে পেঁজা তুলাের মতো  সাদা মেঘ ভেসে বেড়ায় I মাঠে মাঠে কাশফুল, সবুজ ধান চোখ জুড়িয়ে দেয় I বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ার পর শরতের সোনালি রোদ মানুষকে যেন নবজীবন দেয় ৷ শরৎ হল উৎসবের ঋতু I এই সময় বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজাে হয় ৷ মানুষের মন আনন্দে  ভরে ওঠে । তবে এই সময় ঋতু পরিবর্তনের কারণে  মানুষের সর্দি, কাশি, জ্বরও হয় I শরৎকাল অনেকেরই প্রিয় ঋতু I শরৎকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Autumn | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শরৎকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Autumn | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শরৎকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Autumn | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

ক্ষুদিরাম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Khudiram Bose | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

ক্ষুদিরাম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Khudiram Bose | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI ক্ষুদিরাম দেশের জন্য ক্ষুদিরাম প্রাণ দিয়েছেন। মাত্র উনিশ বছর বয়সে ক্ষুদিরামের ফাসি হয়। মারা যাওয়ারপর বাংলার বাউল বৈরাগীরাও এই শহিদের জন্য চোখের জল ফেলেছেন। তাদের কণ্ঠের গান আমরা সবাই জানি— ‘হাতে যদি থাকত মা ছােরা তাের ক্ষুদি কি পড়ত ধরা?' ক্ষুদিরামের ধরা পড়ার কষ্ট আমরা প্রতিটি বাঙালি আজও অনুভব করি।মেদিনীপুর জেলার মউবনী গ্রামে ক্ষুদিরামের জন্ম।ছেলেবেলায় তিনি বাবা মাকে হারান। বড়াে বােনের কাছে মায়ের আদরে তিনি মানুষ হন। স্কুলে পড়ার সময়ই তিনি মেদিনীপুরের বিপ্লবী দলে যােগ দেন। তিনি নিয়মিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা করতেন। ক্লাসের বই ছেড়ে তিনি  দেশ বিদেশের মনীষী ও যােদ্ধাদের জীবনকথা পড়তেন, নিয়মিত গীতা পাঠ করতেন। স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন ক্ষুদিরামের আদর্শ মানুষ। মানুষের রােগে, শােকে, বিপদে-আপদে ক্ষুদিরাম উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে যেতেন। ইংরেজ বিচারক কিংস ফোর্ডের অত্যাচার বাংলার বিপ্লবীদের মনে আগুন জ্বালিয়েছিল। ' তাঁকে হত্যার জন্য ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকিকে বিহারের মজফফরপুরে

জাতীয় পতাকা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on National Flag | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

জাতীয় পতাকা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on National Flag | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI জাতীয় পতাকা আমাদের দেশের জাতীয় পতাকার তিনটি রং-সাদা, সবুজ ও গেরুয়া l এই তিনটি রং-এরই আলাদা আলাদা অর্থ আছে I সবুজ রং হল যৌবন শন্তির প্রতীক, সাদা রং হল শান্তির প্রতীক আর গেরুয়া রং হল সাহস ও ত্যাগের প্রতীক I সাদা রং-এর মাঝখানে একটি অশোকচক্র আছে I এটি ন্যায়ের প্রতীক I জাতীয় পতাকা দেশের সম্মান বহন করে ৷ প্রতিটি জাতীয়তামূলক কাজে জাতীয় পতাকা তোলা হয় I আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই পতাকার সম্মান রক্ষা করা I জাতীয় পতাকা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on National Flag | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI জাতীয় পতাকা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on National Flag | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI